ঈশ্বর এখন ঘুমিয়ে...
ভোর ঘেঁষা রাত্রিতে
ঈশ্বর তোমার দরজায় আমি প্রার্থনায় রত।
তুমি হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছো,
তাই ফিরে যাচ্ছি ক'ফোটা বিষাক্ত অশ্রু
তোমার বারান্দায় রেখে।
ভোরের নরম সূর্য্যের আলোয় হয়তো
আমার অশ্রু বিন্দু শুকিয়ে যাবে
তবুও দাগ দেখে বুঝে নিও আমি এসেছিলাম।
কোন অভিযোগ পত্র নিয়ে তোমার ওখানে যাইনি
গিয়েছিলাম ক'টা প্রশ্নের উত্তর জানতে,
পৃথিবীর সব গ্রন্থকীটগুলো গুলে খেয়েও
যখন আমার প্রশ্নের উত্তর বের করতে পারিনি
তখনই বুঝে গেছি ওগুলোর উত্তর
কেবল মাত্র তোমার কাছেই সংরক্ষিত।
হে ঈশ্বর তুমি বলে দাও আমায়,
তুমি বলে দাও, একটা মানুষের ভেতরে
কয়টা মানুষের বাস বারো মাস ?
তুমি বলে দাও, একটা মানুষকে
কতটুকু চিনতে পারলে
একটা নারীর দুটো চোখ নিরাপদে থাকবে ?
যে মানুষটাকে ভালোবাসা শিখিয়েছো
তাকে কেন আঘাত করার ক্ষমতা দিলে ?
রাত্রির অন্ধকার সেই কখন কেটে গেছে
তবুও ঈশ্বর নিরুত্তর !
কে জানে হয়তো এখনো ঘুমিয়ে।
ঈশ্বরের ঘুম ভাঙলে ঠিকই উত্তর মিলে যাবে।
উৎসর্গঃ রুমানা মঞ্জুর সহ সকল নির্যাতিতাদের।
জবরুল আলম সুমন
সিলেট।
৬ই জুলাই ২০১১খৃষ্টাব্দ।
কিছু কথাঃ এটা কোন কবিতা নয়। আমার সাথে যাদের নিয়মিত যোগাযোগ তারা ভালো করেই জানেন কবিতা আমাকে দিয়ে হয়না। পত্রিকার পাতায় রুমানা মঞ্জুরের খরবটা যেদিন চোখে পড়ে সেদিনই রুমানা মঞ্জুরকে নিয়ে একটা নোট লেখা শুরু করেছিলাম। লেখাটা কিছু দূর এগুলেই কতকগুলো প্রশ্ন মনের মাঝে উঁকি দেয় কিন্তু প্রশ্নগুলোর উত্তর বের করতে পারিনি বলে সেই নোটটা পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে এখনো পড়ে আছে। নোটটাকে আর টেনে তুলতে পারছিনা। সুপ্রিয় ও শ্রদ্ধাস্পদেষু শাকিলা তুবা আপু একটা অসাধারণ কবিতাও লিখেছিলেন রুমানা মঞ্জুরকে উৎসর্গ করে। প্রিয় তুবা আপুর অসাধারণ সেই কবিতাটা পড়ে একটা মন্তব্যও করেছিলাম, মন্তব্যের মধ্যে কিছুটা প্রশ্ন, দুঃখ ও ক্ষোভের সংমিশ্রণ ছিলো কিন্তু কেউ আমার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। সময় সব কিছুকে ভুলিয়ে দেয় আমিও ভুলে গিয়েছিলাম সব, ভুলতে চাইছিলামও। কিন্তু আজ হঠাৎ করেই কেন জানি সব মনে পড়ে গেলো... কিন্তু আজও কিছু প্রশ্নেরা ভীড় করেছে মনের মধ্যে কিন্তু উত্তর দেবার কেউ নাই পাশে তাই ঈশ্বরের মুখাপেক্ষী হতেই হলো... ঈশ্বরও বুঝি মুখ ফিরিয়ে নিলো এবার !!
ঈশ্বর তোমার দরজায় আমি প্রার্থনায় রত।
তুমি হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছো,
তাই ফিরে যাচ্ছি ক'ফোটা বিষাক্ত অশ্রু
তোমার বারান্দায় রেখে।
ভোরের নরম সূর্য্যের আলোয় হয়তো
আমার অশ্রু বিন্দু শুকিয়ে যাবে
তবুও দাগ দেখে বুঝে নিও আমি এসেছিলাম।
কোন অভিযোগ পত্র নিয়ে তোমার ওখানে যাইনি
গিয়েছিলাম ক'টা প্রশ্নের উত্তর জানতে,
পৃথিবীর সব গ্রন্থকীটগুলো গুলে খেয়েও
যখন আমার প্রশ্নের উত্তর বের করতে পারিনি
তখনই বুঝে গেছি ওগুলোর উত্তর
কেবল মাত্র তোমার কাছেই সংরক্ষিত।
হে ঈশ্বর তুমি বলে দাও আমায়,
তুমি বলে দাও, একটা মানুষের ভেতরে
কয়টা মানুষের বাস বারো মাস ?
তুমি বলে দাও, একটা মানুষকে
কতটুকু চিনতে পারলে
একটা নারীর দুটো চোখ নিরাপদে থাকবে ?
যে মানুষটাকে ভালোবাসা শিখিয়েছো
তাকে কেন আঘাত করার ক্ষমতা দিলে ?
রাত্রির অন্ধকার সেই কখন কেটে গেছে
তবুও ঈশ্বর নিরুত্তর !
কে জানে হয়তো এখনো ঘুমিয়ে।
ঈশ্বরের ঘুম ভাঙলে ঠিকই উত্তর মিলে যাবে।
উৎসর্গঃ রুমানা মঞ্জুর সহ সকল নির্যাতিতাদের।
জবরুল আলম সুমন
সিলেট।
৬ই জুলাই ২০১১খৃষ্টাব্দ।
কিছু কথাঃ এটা কোন কবিতা নয়। আমার সাথে যাদের নিয়মিত যোগাযোগ তারা ভালো করেই জানেন কবিতা আমাকে দিয়ে হয়না। পত্রিকার পাতায় রুমানা মঞ্জুরের খরবটা যেদিন চোখে পড়ে সেদিনই রুমানা মঞ্জুরকে নিয়ে একটা নোট লেখা শুরু করেছিলাম। লেখাটা কিছু দূর এগুলেই কতকগুলো প্রশ্ন মনের মাঝে উঁকি দেয় কিন্তু প্রশ্নগুলোর উত্তর বের করতে পারিনি বলে সেই নোটটা পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে এখনো পড়ে আছে। নোটটাকে আর টেনে তুলতে পারছিনা। সুপ্রিয় ও শ্রদ্ধাস্পদেষু শাকিলা তুবা আপু একটা অসাধারণ কবিতাও লিখেছিলেন রুমানা মঞ্জুরকে উৎসর্গ করে। প্রিয় তুবা আপুর অসাধারণ সেই কবিতাটা পড়ে একটা মন্তব্যও করেছিলাম, মন্তব্যের মধ্যে কিছুটা প্রশ্ন, দুঃখ ও ক্ষোভের সংমিশ্রণ ছিলো কিন্তু কেউ আমার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। সময় সব কিছুকে ভুলিয়ে দেয় আমিও ভুলে গিয়েছিলাম সব, ভুলতে চাইছিলামও। কিন্তু আজ হঠাৎ করেই কেন জানি সব মনে পড়ে গেলো... কিন্তু আজও কিছু প্রশ্নেরা ভীড় করেছে মনের মধ্যে কিন্তু উত্তর দেবার কেউ নাই পাশে তাই ঈশ্বরের মুখাপেক্ষী হতেই হলো... ঈশ্বরও বুঝি মুখ ফিরিয়ে নিলো এবার !!
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন