রম্য কাব্য চর্চা...
জবরুল আলম সুমন:
৭১ এনে দিল স্বাধীনতা দেশে
৯০ দিল গণতন্ত্র স্বৈরতন্ত্রের শেষে,
তন্ত্র মন্ত্র ভুলে মানুষ বুক ভরেছে আশায়
সকল তন্ত্রই দিচ্ছে হানা এখন আমার বাসায় !!!
রায়হান হোসেন:
মানুষের বুক ফাটে শান্তির আশায়।
পেটে তা পুষে রাখে প্রকাশ করে না ভাষায়।
জবরুল আলম সুমন:
করেনা প্রকাশ যে শত লাঞ্ছনায়
এ জীবনে সে আর কিছু নাহি পায়।
রায়হান হোসেন:
পথ ভুলে ওরা চলে যন্ত্রনারি পথে,
ভেসে যার ধ্বংসের স্রোতে।
ওরা মানুষ
নামের ফানুস
রঙ্গ করে বেড়ায়!
ওরা ভীতুর রাজ্যে থাকে,
নিম্ন থেকে নিম্নতর স্তরে নামে।
স্বাধীন হয়েও ওরা পরাধীন,
তাই রবে চিরদিন
যদি না করে উচ্চস্বরে প্রতিবাদ
যদি না মেলায় হাতে হাত।
জবরুল আলম সুমন:
ভুল পথেই খুঁজে যারা জীবনের মানে
কি যে চায় কি বা পায় তারাই তা জানে !
বুকে শুধু চেপে রাখে আশা বারো মাস
সেই আশা ডেকে আনে শুধু সর্বনাশ !
সাইফ:
একি কাব্য! না ত্রাস!
বাংলা কাব্যচর্চার একি সর্বনাশ।
আগা নাই মাথা নাই,
এ লজ্জা আমি কোথায় লুকাই।
রবীন্দ্র নজরুলের দেশে
একি হল শেষে,
যদি তাহার দেখিত,
হার্টফেল করিয়া মরিত...
জবরুল আলম সুমন:
তুমি আজো পড়ে আছ শত বর্ষ আগে
এই যুগের অনুভূতি কি আর মনে জাগে ?
সেই যুগে ছিলোনা ভাই এত এত নারী
পরিত সকলে তাই বারো হাত শাড়ী,
কবির মনও ছিল পবিত্রতায় ভরা
লিখিত কাব্যে, চোখে পড়িত যা ধরা।
এই যুগে নারী সমাজ গিয়েছে যে বেড়ে
জুটেনা শাড়ী আর সকলের তরে,
ছোট ছোট জামা পরে ঘুরে আশ পাশ
তাই দেখে যা-ই লেখি হয় কি তা ত্রাস ?
রায়হান হোসেন:
হায় হায় হইলো একি!!
কাব্য নিয়ে মাতামাতি!
শাড়ী নিয়ে টানাটানি!
হয়ে যাবে জানাজানি!
একটা ফেসবুক গ্রুপে ফান করতে করতে কিছু কাব্য চর্চা হলো প্রিয় বন্ধুদের সাথে... তা তুলে ধরলাম এখানে।
৭১ এনে দিল স্বাধীনতা দেশে
৯০ দিল গণতন্ত্র স্বৈরতন্ত্রের শেষে,
তন্ত্র মন্ত্র ভুলে মানুষ বুক ভরেছে আশায়
সকল তন্ত্রই দিচ্ছে হানা এখন আমার বাসায় !!!
রায়হান হোসেন:
মানুষের বুক ফাটে শান্তির আশায়।
পেটে তা পুষে রাখে প্রকাশ করে না ভাষায়।
জবরুল আলম সুমন:
করেনা প্রকাশ যে শত লাঞ্ছনায়
এ জীবনে সে আর কিছু নাহি পায়।
রায়হান হোসেন:
পথ ভুলে ওরা চলে যন্ত্রনারি পথে,
ভেসে যার ধ্বংসের স্রোতে।
ওরা মানুষ
নামের ফানুস
রঙ্গ করে বেড়ায়!
ওরা ভীতুর রাজ্যে থাকে,
নিম্ন থেকে নিম্নতর স্তরে নামে।
স্বাধীন হয়েও ওরা পরাধীন,
তাই রবে চিরদিন
যদি না করে উচ্চস্বরে প্রতিবাদ
যদি না মেলায় হাতে হাত।
জবরুল আলম সুমন:
ভুল পথেই খুঁজে যারা জীবনের মানে
কি যে চায় কি বা পায় তারাই তা জানে !
বুকে শুধু চেপে রাখে আশা বারো মাস
সেই আশা ডেকে আনে শুধু সর্বনাশ !
সাইফ:
একি কাব্য! না ত্রাস!
বাংলা কাব্যচর্চার একি সর্বনাশ।
আগা নাই মাথা নাই,
এ লজ্জা আমি কোথায় লুকাই।
রবীন্দ্র নজরুলের দেশে
একি হল শেষে,
যদি তাহার দেখিত,
হার্টফেল করিয়া মরিত...
জবরুল আলম সুমন:
তুমি আজো পড়ে আছ শত বর্ষ আগে
এই যুগের অনুভূতি কি আর মনে জাগে ?
সেই যুগে ছিলোনা ভাই এত এত নারী
পরিত সকলে তাই বারো হাত শাড়ী,
কবির মনও ছিল পবিত্রতায় ভরা
লিখিত কাব্যে, চোখে পড়িত যা ধরা।
এই যুগে নারী সমাজ গিয়েছে যে বেড়ে
জুটেনা শাড়ী আর সকলের তরে,
ছোট ছোট জামা পরে ঘুরে আশ পাশ
তাই দেখে যা-ই লেখি হয় কি তা ত্রাস ?
রায়হান হোসেন:
হায় হায় হইলো একি!!
কাব্য নিয়ে মাতামাতি!
শাড়ী নিয়ে টানাটানি!
হয়ে যাবে জানাজানি!
একটা ফেসবুক গ্রুপে ফান করতে করতে কিছু কাব্য চর্চা হলো প্রিয় বন্ধুদের সাথে... তা তুলে ধরলাম এখানে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন