নানান জাতি, অদ্ভুত বিবাহরীতি...

আমাদের এই পৃথিবীতে নানান জাতির মানুষের বসবাস। নানান বর্ণে নানান ভাষায় এসব জাতি বিভক্ত, তাদের রীতি নীতিও আলাদা। আমাদের সমাজের যে কর্মটি খুবই ঘৃণার চোখে দেখা হয়, হয়তো একই কর্মটি অন্য সমাজে সম্মানের তালিকায় রাখা হয়। বিয়ে প্রথা প্রতিটি সমাজেই আছে, কিন্তু সমাজ ও জাতি ভেদে বিবাহ রীতির অনুষ্ঠানাদি ভিন্ন ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তেমনি কয়েকটি বিচিত্র বিবাহ রীতি এখানে তুলে ধরা হলো।

কিছু স্মৃতি

স্মৃতি ঘরে কিছু টাটকা স্মৃতি পড়ে আছে
নেবে কি ফিরিয়ে তোমার দেয়া স্মৃতি ?
আর পারছিনা পরিচর্যা করতে রাখতে।

না না তুমি ভেবো না তোমার দেয়া
সিরামিকের কলম দানী এখনো অক্ষুণ্ণ আছে।

রাজনীতি তুমি কি, বড় জানতে ইচ্ছে করে...

ফেসবুকের পাতায় পরিচয় হয়েও ভৌগলিক দূরত্বকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে নিয়মিত যোগাযোগের মাধ্যমে যেসব বন্ধুরা আমার হৃদয়ের অন্দর মহলে ঢুকে পড়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম একজন বিদগ্ধ বন্ধু রায়হান হোসেন। অতি সম্প্রতি রায়হানের ফেসবুক প্রোফাইলে রাজনীতির গা ঘেঁষা একটা নোট পড়ে আমার মাথায় রাজনীতি কি তা জানার ভূত চেপে বসলো। (রা)তারাতি (জ)নপ্রিয়তার জন্য (নী)তি বিষর্জন দিয়ে (তি)লকে তাল করার নাম-ই কি রাজনীতি নাকি এর বাইরেও কিছু আছে যা সর্বসাধারণের জানার বাইরে ?

এক ব্যাগ সস্তা প্রেমের কবিতা

০১. কনফিউজড প্রেম
তোমার সাথে হয়না দেখা
হয়না কথা রোজ,
ভাবলে তোমায় কঠিন হৃদয়
যাচ্ছে হয়ে ন্যূব্জ।

মোচড়ে উঠে হৃদয় আমার
দেখলে তোমায় কভূ,

আমার বাজেট ভাবনা...

আর মাত্র কিছু দিন পরে ঘোষিত হবে আমাদের জাতীয় বাজেট। আসন্ন বাজেট নিয়ে এখনি শুরু হয়ে গেছে মাতা-মাতি কোথাও বা কিঞ্চিত হাতা-হাতি। উনুনের হাঁড়ি থেকে চায়ের কাপ, ফিটফাট বাবু থেকে মর্জিনার বাপ সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়বে বাজেটের আলোচনা বা সমালোচনার তিন কোণা, চার কোণা কিংবা খোলা দ্বার গোল টেবিল বৈঠকে। আমিই বা বাদ যাবো কেন ? নিজের এলোমেলো অপরিপক্ষ ভাবনা গুলো তাই সবার মাঝে ছড়িয়ে দেবার সাধ জাগলো। আমাদের দেশটা গণতান্ত্রিক। গণতন্ত্রের লিপিবদ্ধ বা কেতাবি সংজ্ঞা আমার মুখস্ত সেই স্কুল জমানা থেকে কিন্তু গণতন্ত্রের ব্যবহারিক সংজ্ঞার সাথে  কেতাবি সংজ্ঞার কোন সাদৃশ্য আমি কখনো খোঁজে পাইনি। রাষ্ট্রের শুরু যদি হয় পরিবার থেকে তবে গণতন্ত্রের শুরু পরিবার থেকে কেন হবেনা ?

ভালোবাসায় জড়িত কিছু শব্দেরা

সুখঃ
যখন তুমি আমাকে একটু ভালোবাসো
মনে হয় পৃথিবীর সব গুলো সুখের স্বত্বাধিকারী আমি।
অল্প ভালোবাসায়ও যে অঢেল সুখ থাকে
তা জেনেছি তোমাকে আবিষ্কারের পর।

ঈদের আনন্দ লেগে থাক সারা বছর জুড়ে, সবার ঘরে ঘরে

বিশ্বের সমগ্র মুসলিম উম্মাহের জন্য বছরে দুইটি দিন বিশেষ আনন্দের। এই মহিমান্বিত দুইটি দিনের একটি হচ্ছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর আর অন্যটি হলো পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। চলতি বছরে ঈদ-উল-ফিতর বা রমজানের ঈদ গত হয়ে আমাদের দ্বারে খুশির বার্তা নিয়ে পৌছে গেছে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা বা কুরবানীর ঈদ। পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরে জামা কাপড়ের বাজারে গণজোয়ার সৃষ্টি হলেও পবিত্র ঈদ-উল-আযহার ঈদের জামা কাপড়ের বাজারে অনেকটা ভাটা পড়ে যায় তবে জোয়ার সৃষ্টি হয় কোরবানীর পশুর বাজারে। এসময় সমাজের বিত্তশালীরা সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কিনে কুরবানী দিয়ে থাকেন।

একশ কথা...

একশ কথার একশ মানে
একশ জনে বলে,
একশ মানুষ এক না হলে
একশ পথে চলে।

একশ পেশার একশ মানুষ
একশ কাজের ধরণ,

গণ জাগরণের নায়ক সঙ্গীত কিংবদন্তী পিট সিগার

গান গেয়ে বা শোনে মানুষ আনন্দে পা দোলায়, মাথা ঝাঁকায়, কিংবা পুরোটা শরীর সংগীতের তালে তালে নাচায়। কারণ বিশ্বের বেশীর ভাগ মানুষ গানকে বিনোদনের অংশ হিসেবে নিয়েছে। কিন্তু সব ক্ষেত্রেই কিছু না কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়। তেমনি সংগীতও তার বাইরে নয়। কিছু কিছু গায়ক আছেন যাঁরা সংগীতকে শুধু বিনোদনের অংশ হিসেবে দেখেননি বরং সংগীতকে জাগরণের শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে মুঠো বন্দি করেছেন। গান গেয়ে মানুষকে করেছেন একতাবদ্ধ, আর একতাবদ্ধ নিপীড়িত সেই মানুষগুলো শোষক আর যুদ্ধবাজ  রাজার বিরুদ্ধে অধিকার আদায়ের আন্দোলনে রাজ পথে নেমেছে।

গরমে টাল, তিল থেকে তাল !!!

সুগন্ধি ফেনিল জলে আকর্ণ ডুবে রই
আকিঞ্চন ভাবনারা বলে শুধু আমি কই,
হিমায়িত যন্ত্রের বরফের টুকরো'রা
বাপ বাপ ডেকে বলে ছেড়ে দে হতচ্ছাড়া;
এইবার মুক্তি দে অলিখিত শর্তে
বাথাটাবের ফেনা জলে মিশে গেলাম মরতে,

অভিনব প্রতারণা...

সময় সকাল ১০টা ১৭ মিনিট >>>
০১৭৪****...... ক্রিং ক্রিং ক্রিং
- হ্যালো, হ্যালো কে বলছেন ?
- শুভ সকাল, স্যার আমি গ্রামীণ ফোন কাস্টমায় কেয়ার থেকে বলছি।
- জ্বি বলুন।
- প্রথমেই আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি,

আজব দেশ !!

কেউ বলছে দেশটা আমার
বাপের টাকায় কেনা,
কেউ বলছে না না আমার
স্বামীর ষোল আনা।

কেউ বলছে আমিই বন্ধু
শহর এবং গ্রামে,

৩৩ দিনের ভালোবাসা !!

"সুমন এই পৃথিবী থাকবে যতদিন তোমাকে ভালোবেসে যাবো ৩৩ দিন !!!" খুবই হাস্যকর একটা ব্যপার। এর কোন মানে হয়না। কারো কারো  কাছে হয়তো ব্যপারটা খুবই হাস্যকর ঠেকতে পারে কিংবা মূল্যহীন হতে পারে কিন্তু আমার কাছে এই লাইনটা বা এই কথা গুলো জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জনের একটা। তাহলে মূল প্রসংগে যাওয়া যাক। ১৯৯৫ সালের মাঝা মাঝিতে প্রথমবারের মতো একা একা কাউকে কিছু না বলে হুট হাট করে ঢাকায় চলে আসি। উদ্দেশ্য বাংলাদেশের পপ সম্রাট আজম খানের সাথে দেখা করা। তখন আমি আজম খানের এতোই অন্ধ ভক্ত ছিলাম যে আজম খানের প্রতিটি গানের লাইন আমার কন্ঠস্থ।

বসন্ত আসুক তোমাদের জন্য

একটা সুপার সনিক কম্পিউটারের থেকেও নাকি মানুষের স্মৃতি ধারণ ক্ষমতা কয়েক লক্ষ গুণ বেশী ! মানুষের কার্যক্ষমতা কম্পিউটারের মত তড়িৎ না হলেও কম্পিউটারের চাইতে বেশী বিস্তৃত। আমার মাথার মধ্যে প্রাকৃতিক ভাবেই স্থাপন করা স্মৃতি ভান্ডারের সমস্ত স্মৃতি একত্রিত করে বিস্তৃত ক্ষমতা দিয়ে খুঁজতে লাগলাম কখনো পরিকল্পনা করে করেছি এমন কোন ডাটা খুঁজে পায় কিনা। অনেক ঘাঁটা ঘাঁটির পর মস্তিষ্ক সংকেত দিলো, না এমন কিছু খুঁজে পায়নি। তার মানে আমার যাপিত জীবনে পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়িত হয়েছে এমন কোন তথ্য নেই।

সুখ বিক্রি আছে

প্রথমবার যখন তার সাথে দেখা হয়
ভারী স্বচ্ছ কাঁচের ওপাশে
ছলছল করা চোখের দিকে তাকিয়ে
যে সুখ পকেটে ভরেছিলাম
তার সবটাই খরচ হয়নি এখনো
কিছুটা রয়ে গেছে জমা আজো।

কবি

আমার মাঝে তোমার ছবি
তাইতো আমি হলাম কবি
পাইনি আজো তোমার হাতের
পুষ্প কোমল ছোঁয়া,
তোমার আশায় দিন কেটে যায়
বন্ধ নাওয়া খাওয়া৷

বন্দি

ইট কংক্রিটের জঞ্জাল পেরিয়ে আকাশ
দেখা হয়না কত্তদিন।
গ্রিল দেয়া জানলার ফাঁক গলে দৃষ্টি সীমায়
যতটুকু আকাশ মেলে ওটুকুই আমার।
সূর্য্যটাও আমার চোখ ফাঁকি দিয়ে
এদিক ওদিক উঠা নামা করে প্রতিদিন,
আর চাঁদ! সেও অধরা মেঘের ছলনায়।

সময়ের খেলা

আধ খানা প্রেম মোর আধো শিহরণে
এক পা বাড়ালে তার তিন পা পিছনে,
পিছনে যেতে যেতে ঠেকে পিঠ দেয়ালে
প্রেমের জোনাকী তবু নিভে আর জ্বলে;
নিভে জ্বলে জোনাকটা আর জ্বলে মন
মন জ্বলা মন ঘড়ি ছুটে হন হন।

কম্পন

সখী আজকের ভূ-কম্পন দেখেছো ?
ঘরের শক্ত ভিত্তিটা কেমন করে
কেঁপে উঠেছিলো বুঝেছো কি ?
ঘরের মসৃণ দেয়ালে কি ফাটল ধরেছে ?
বইয়ের তাক থেকে ক'টা বই সিটকে
পড়েছিলো তা কি গুনে রেখেছো ?

তোমার জন্য...

তোমার জন্য ভাংবো আমায়
গড়বো তোমার জন্যে,
তোমার জন্য একলা হবো
মূখর জনারণ্যে।
তোমার জন্য হাঁটবো আমি
কন্টক পিচ্ছিল পথে,

বৈশাখ এবং আমি

আমি কোন পেশাদার লেখক নই, টুকটাক যা লেখা হয় তা নিতান্তই শখের বসে। তাই বিশেষ কোন উপলক্ষ্যে পেশাদার লেখকদের মতো আমাকেও যে লিখতে হবে এমন কোন কথা নেই। তবুও মাঝে মধ্যে যেহেতু একটু আধটু লেখা হয় তাতেই আমার কিছু ভালো শুভাকাঙ্ক্ষী জুটে যায় এবং তাদের আবদার মেটাতে গিয়ে এখন মাথার চুল ছিঁড়ি। গত দু-তিন দিন থেকে আমার হাতের আঙ্গুলে গুনা ক'জন শুভাকাঙ্ক্ষী বারবার তাগাদা দিচ্ছিলো নব বর্ষ নিয়ে নতুন মাল ডেলিভারী দেবার জন্য কিন্তু তাদেরকে বুঝানো অসম্ভব যে প্রোডাকশন না হলে ডেলিভারী দেবো কিভাবে ?

রম্য কাব্য চর্চা...

জবরুল আলম সুমন:
৭১ এনে দিল স্বাধীনতা দেশে
৯০ দিল গণতন্ত্র স্বৈরতন্ত্রের শেষে,
তন্ত্র মন্ত্র ভুলে মানুষ বুক ভরেছে আশায়
সকল তন্ত্রই দিচ্ছে হানা এখন আমার বাসায় !!!

সুখের ঘর

যে চোখে যে স্বপন ছিলো
আজিকে তা কোথায় গেলো ?
সেথা আবার কোথা হতে
আসলো নতুন আশ;
আমার চোখেই আগের স্বপন
রইবে বারো মাস।

জীবনের সংজ্ঞা...

রাতের শেষ প্রহরে পিসি'র মনিটরের দিকে তাকাতে তাকাতে চোখ জ্বালা পোড়া করছে তারপরও মনিটরের পর্দা থেকে চোখ সরাতে ইচ্ছা করছেনা, আধো চোখে তাকিয়ে আছি অপলকে; কেউ কি নতুন কিছু দিলো ? হ্যাঁ এইতো দুটো নোটিফিকেশন আর একটি মেইলের লাল আলোরা আমার অপেক্ষায় জ্বলে আছে। প্রথমে মেইলটা খুললাম অপরিচিত একজন মেইল করে অবিনীত ভাবে জানতে চাইলো জীবনের সংজ্ঞা কি ? এই ছোট্ট একটা প্রশ্ন করে বেচারা হয়তো নাক ডেকে ঘুমুচ্ছে কিন্তু আমার মস্তিষ্কে যে প্রশ্নটা ঢুকিয়ে দিলো তার উত্তর বের করতে করতে ক্লান্ত রাতের ছুটি। সত্যিইতো জীবনের সংজ্ঞা কি ?

প্রযুক্তির বিড়ম্বনা

121 Dialing... প্যুঁউত প্যুঁউত প্যুঁউত... শুভ সন্ধ্যা... Dear Star Subscriber Welcome. বাংলায় শুনতে চাইলে ১ চাপুন, For English Press 2... (চাপলাম ১...) বিল সংক্রান্ত তথ্যের জন্য ১ চাপুন, ওয়েলকাম টিউনের জন্য ২ চাপুন, FnF এবং ভ্যালু এ্যাডেড সার্ভিসের জন্য ৩ চাপুন, ইন্টারনেট সেবার জন্য ৪ চাপুন, কাষ্টমার ম্যানেজারদের সাথে কথা বলতে ৫ চাপুন... চাপলাম ৫... (মিনিট খানেক গ্রামীণ সঙ্গীত শোনানোর পর...)

আমার দিদি নীলাঞ্জনা

প্রতিটা মানুষেরই একটা ব্যক্তি পরিচয় থাকে। কেউ আশাবাদী, কেউ নৈরাশ্যবাদী, কেউ বাস্তববাদী আর আমি হলাম প্রশ্নবাদী !!! জীবনের প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে নানান রকমের অপ্রথাগত বেকুবী প্রশ্নের উদয় হয় মাথার মধ্যে। কখনো কখনো আমার বেকুব প্রশ্নগুলো তার যোগ্য উত্তর পেয়ে ক্ষ্যান্ত হয়ও বটে! তেমনি ভাবে সহজাত একটা প্রশ্ন মাথার মধ্যে উষ্ঠা খাচ্ছিলো, একটা মানুষের কতটা গুন থাকতে পারে ?

লাগাম ছাড়া যন্ত্রণা

ভালোবাসায় আছে বুঝি সুখ
তাই তোকে লিখে দিই বুক,
বুক দিয়ে সুখ গুলো আমি
নিলামে উঠাই;

আমার পণের আড়ালে

এখনকার বাবা/মায়েরা হয়তো তাদের সন্তানকে আদর্শ লিপি পড়তে দেননা। আদর্শ লিপি চোখেও পড়েনা অনেক দিন থেকে। আমার মনে আছে স্কুলে ভর্তি হবার আগেই ঘরে বসে আমি আদর্শলিপি পড়েছিলাম। তৎকালীন সময়ে ৩ ইঞ্চি বাই ৪ ইঞ্চি সাইজের লাল রঙের আদর্শ লিপি বইয়ের মূল্য ৫০ পয়সা হলেও তার ভেতর যে কথাগুলো ছিলো তার মূল্য টাকা দিয়ে নির্ধারণ করা আদৌ সম্ভব নয়। যতটুকু মনে পড়ে মদনমোহন তর্কালংকারের "আমার পণ" কবিতাটা মুখস্ত করা ছিলো বাধ্যতামূলক।

ঈদের আনন্দ আসুক সবার জন্য...

আর মাত্র দু'দিন পরেই পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের আনন্দে ভাসবে বিশ্বের সকল মুসলিম জনগোষ্ঠী। সারা বছরে ঈদ আসে দুটি, একটি ঈদ-উল-ফিতর বা রমজানের ঈদ অন্যটি ঈদু-উল-আযহা বা কোরবানীর ঈদ। রমজানের ঈদ নিয়েই সবার মাঝে আনন্দটা বেশি তাই সবাই উৎসবে মুখর হয়ে উঠেন রমজানের ঈদ এলেই। একারণে ইসলাম ধর্মের সবচে বড় ধর্মীয় উৎসব হিসেবে ঈদ-উল-ফিতরকেই গণ্য করা হয়। যারা জামাতের সাথে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে রোজার কঠিন নিয়মাবলী যথাযত ভাবে পালন করেছেন ঈদ আসে তাদের জন্য।

নতুন দিনের গান

আজ আর নেই কোন কথা
মুছে ফেলো অতীতের ব্যথা,
সামনে দেখো দু-চোখ তুলে
সব স্মৃতি লোপ পাক মনের ভুলে;
নিশাচর পাখি গায় আনন্দ বেদনায়
সেই গান যাক ছেঁয়ে দুটি মনে,
আজ পেয়েছি তোমায় আমি অনেক দিনে
হারাতে দেবো না আর এই জীবনে।

দাও ফেলে ছিলো যত না পাওয়ার গান
দুঃখের মিছিলের হোক অবসান,

সঙ্গীত কিংবদন্তী হযরত আমির খসরু...

আমার দূর্ভাগ্য যে আমার বাবা আমার নানার বাড়ীতে বিয়ে করেন !! আর আমার নানার বাড়ীটাও এতোই কাছে যে একটা ক্যান্ডি মুখে দিয়ে দুটো কামড় বসানোর আগেই নানার বাড়ীতে পৌছা যায় ! ঢাকায় যারা বসবাস করেন তাদের পায়ে কোন সমস্যা না থাকলেও মনের মধ্য একটা সমস্যা সব সময় বিরাজ করে আর তা হচ্ছে অতি রিক্সা ভক্তি ! কিন্তু আমার বাড়ী থেকে আমার নানা বাড়ী যেতে অতি রিক্সা ভক্ত কেউও রিক্সা নিতে চাইবেনা।

এপ্রিল ফুলের আদ্যেপান্ত

গ্রেগরীয়ান ক্যালেন্ডারের চতুর্থ মাসের বা এপ্রিলের পহেলা তারিখকে কেন্দ্র করে বিশ্ববাসী একে অন্যেকে বিভিন্ন ভাবে বোকা বানিয়ে যে হাস্যরস সৃষ্টির সংস্কৃতি চালু করেছিলো কালের পরিক্রমায় আজ তা এপ্রিল ফুল হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। এপ্রিল ফুলের সংস্কৃতি চালু নিয়ে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের কাছে ভিন্ন ভিন্ন মত ও যুক্তি চালু আছে। বিভিন্ন ইন্টারনেট ও বিভিন্ন সূত্র ঘেঁটে এপ্রিল ফুল নিয়ে যেসব তথ্য আমি বের করেছি তার কিছু অংশ আজ আমি পরিবেশন করছি। প্রাচীনকালে জনপ্রিয় উৎসবসমূহ পালিত হত বসন্তকালীন বিষূব সময়ে (Vernal Equinox), অর্থাৎ যে সময়ে দিনরাত প্রায় সমান থাকে।

আজি ভালোবাসার দিন

আজ নয় অতীত স্মৃতি চারণ
আজ নয় বিষাদের কথোপকথন,
আজ নয় বিরহের সুর
আজ ভালোবাসার দিন
ভালোবাসার সুরের সন্ধিতে।

একটি ফালতু ফোর্থ জেনারেশন ত্রিভূজ প্রেমের কবিতা অথবা গান

শীলাকে চাই আমি আপন করে
নীলাকেও পারিনা রাখতে দূরে,
দুজনকেই চাই আমি আমার সাথে
ভাবনাটা দানা মেলে সকল রথে;
এ যে ত্রিভূজ প্রেম আমার ত্রিভূজ প্রেম
বন্ধুরা ভেংচি কেটে বলে Shame Shame Shame !

আশা...

নাহি পরিচয় তবু কথা হয় উহাই যখন রটে
রটিলো যাহা ঘটিলো পরে সত্যি হইলো বটে,
সুদূরের তুমি অদূর হইয়া নিয়াছো হৃদয় টানি
আসিলেও ঝড় ভাঙ্গিবে না ঘর দিয়াছো কথা খানি।

ক্রেতা...

শুধু হেঁটেই চলেছি জীবনের পথে এতটা পথ
কখনো হিসেব করিনি কতটা হেঁটে এলাম
কিংবা আর কতটা হাঁটলে পাবো জীবনের গন্তব্য
হিসেব না কষেই কেবল হেঁটেই চলেছি অবিরাম।

গলিত স্বপ্ন

তুমি হৃদয়ের দ্বারে দিয়েছো তালা
দেবো না উঁকি আর,
আমি অনেক বুঝে বুঝিয়ে নিজেকে
হয়ে গেছি হুশিয়ার।

তুমি সম্মুখে কেবল উস্কানী দাও
মুখে মুখে ভালোবাসা,

প্রতীক্ষা

আমার সমস্ত স্বত্ত্বা জুড়ে
শুধু তোমার প্রতিচ্ছিবি,
জীবনে অধ্যাবসায়
সে ত তোমাকেই ঘিরে।
তন্ময় এ চোখ তোমাকে
শুধু তোমাকেই খোঁজে,

দূরের সখা

ভালোবাসায় যাচ্ছে চাপ
ধরছে মাথা বাড়ছে তাপ,
খাচ্ছি আবার ইচ্ছে মতোই
স্বপ্ন ঘোলা জল;
উড়ছি কেবল ঊর্ধ্বপানে
ছুঁইনা ধরাতল।

স্বনির্বাসন

পথে নামা হয়ে গেছে সেই কবে
এতো দিন থেমে ছিলাম
আজ হাঁটা ধরবো সব বাঁধন ভুলে।
আমাকে পেরোতেই হবে এই পথ
যে পথের সীমান্তে আছে শুধুই নির্জনতা।

হ-য-ব-র-ল

ওহে হৃদয় খেঁকো নারী
আর সইতে নাহি পারি,
এ্যঁ কি ঘটছে আমার ঘটে
পল্টি খাওয়া হৃদয় আমার
উল্টা পথে হাঁটে !
সাবধানের নাই মার
তাই যাইনা কারো ধারে,

চলো পালাই (লিরিক)

চলো পালাই এ গ্রহ থেকে
মরতে চাইনা ধুঁকে ধুঁকে
হতে চাইনা কারো পণ্য,
জীবনটা যায় ভেসে
শত তন্ত্রের দোষে
মানুষরা হয়ে গেছে বন্য।

প্রশ্ন...

কাছে এলে পাছে যদি
হয় ভালোবাসা,
দূরে দূরে তাই থাকি
চাইনি কাছে আসা।

তুমি ভাবো আমিও ভাবি
ভাবি দুজনায়,

আছে...

আছে রাত আছে দিন
আছে মন ভাবনাহীন
আছে আমার ভেতর-
আমি অন্তরিন,
আছে নিদহীন দুটি চোখ
আছে তোমার বক বক
প্লিজ কেউ আমায়
ছাড়িয়ে নিন।

তুমি আসবে বলে

তুমি আসবে বলে কান্নারা সব
পালিয়ে হলো হাওয়া,
তুমি আসবে বলে কষ্টের ভীড়ে
সুখের গান গাওয়া।

তুমি আসবে বলে দুঃস্বপ্নেরা
গুটিয়ে নিয়েছে থাবা,

শিশু...

অবুঝ শিশু বলে হেলা সবাই করে
ধরেনা কেউ হাত মোর মায়ার ডোরে,
আশাহীন ফুটপাতে বাড়ি ঘর বাঁধি
নীরবে চোখের জলে কাঁদি নিরবধি।
পাইনি স্নেহ মায়া মম পিতা মাতার
ঘুচেনা মনের দুঃখ জুটেনা আহার,

ঈশ্বর এখন ঘুমিয়ে...

ভোর ঘেঁষা রাত্রিতে
ঈশ্বর তোমার দরজায় আমি প্রার্থনায় রত।
তুমি হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছো,
তাই ফিরে যাচ্ছি ক'ফোটা বিষাক্ত অশ্রু
তোমার বারান্দায় রেখে।
ভোরের নরম সূর্য্যের আলোয় হয়তো
আমার অশ্রু বিন্দু শুকিয়ে যাবে
তবুও দাগ দেখে বুঝে নিও আমি এসেছিলাম।

তীর্থের জন্য ছড়া...

মা বলেছে পড়তে আমায়
কে কার কথা শোনে,
পড়া শোনা কি আর এমন
মন যদি না টানে।
তারচে বরং খেলি চলো
গা'য়ে মেখে ধূলো,

যে গান বিশ্বের...

We shall overcome
We shall overcome
We shall overcome some day.
Oh, deep in my heart
I do believe
We shall overcome some day...

হায় সভ্যতা !!! সভ্যতার লেবাস পরিহিত পশ্চিমারা, আমরা আধাপেটা বাঙ্গালী তোমাদের চাইতে অনেক ভালোই আছি।

শুক্কুর আলী গঞ্জ থেকে সদাই পাতি কিনে বাড়ীতে ফিরছেন। গ্রামের মেঠো পথে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ীর পাশে লাগোয়া কাঁঠাল বাগানে ঢুঁ মারতেই তাঁর চোখ আটকে যায় একটি কাঁঠাল গাছের ডালে। একই গ্রামের সহজ সরল ছেলে হিসেবে খ্যাত মন্টু মিয়ার কাঁঠাল চুরির দৃশ্য দেখে শুক্কুর আলীই বা কেন যে কারো চোখে ধাঁধাঁ লাগবে তার উপর যদি মন্টু মিয়া হয় গ্রামের মোড়ল চাঁন মিয়ার পুত্র। শুক্কুর আলীর চোখ সহ্য করেনি মন্টু মিয়ার কাঁঠাল চুরির দৃশ্যটি, তাই গলার স্বরটাকে কাঁঠাল গাছের ডাল সমান উঁচু করে হুংকার ছাড়লেন।

দশ ফুট বাই দশ ফুট...

যখন অনেক ছোট্ট ছিলাম সবে মাত্র অক্ষরগুলোকে যুক্ত করে শব্দ তৈরী করতে শিখেছি তখন কোত্থাও যদি "সুমন" নামটা লেখা দেখি তখন বড়ই ভালো লাগতো। দোকানের সাইন বোর্ডে, গাড়ীর গায়ে, কোন পণ্যের মোড়কে কিংবা পত্রিকার পাতায় পাতায় আনমনেই "সুমন" নামটা খোঁজে বেড়াতাম। কাংখিত নামটা খুঁজে পেলে আনন্দে লাফা-লাফি শুরু করে দিতাম। ওই সময়ের ছেলে পুলেরা ডাক টিকিট, বিদেশী মুদ্রা, ফোন কার্ড সহ বিভিন্ন শিক্ষা মূলক বস্তু সংগ্রহ করে বেড়াতো আর আমি ছাপার অক্ষরে নিজের নাম সম্বলিত যে কোন কিছুই পরম যত্নে সংগ্রহ করে বাক্সে ভরে রাখতাম !!!

একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে

বৃষ্টিকে অপছন্দ করার কোন কারণ নাই বরং একটা সময় ছিলো যখন নির্দিষ্ট সময়ে বৃষ্টির জন্য মনে মনে প্রার্থনা করতাম। ঈশ্বর তখন বেশীর ভাগ সময়ে আমার অনুকূলে ছিলেন বলেই শুল্ক ভ্যাট ছাড়াই আমার প্রার্থনা কবুল হয়ে যেতো। ক্লাস টু পড়ুয়া কোন অবোধ ছেলের প্রার্থনা ফিরিয়ে দেবার মতো ধৃষ্টতা ঈশ্বর অত সহজে দেখাতেন না। পেট ব্যাথা বলে আর ক'দিন স্কুল কামাই করা যায় তারচে বৃষ্টি এলেই ঘর বন্দি হয়ে থাকা যায় স্কুল যাবার জন্য পথে নামতে হয়না। এখন সময় পাল্টে গেছে পা বাড়ালেই স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি। ফুটপাতে পান সিগারেটের অস্থায়ী দোকানের মতো ভার্সিটির দোকান গুলোও যে থরে থরে সাজানো যেন তারা ডিগ্রির পসরা সাজিয়ে বসে আছে।

কবিতা, একটি জীবনের বিনিময়ে

ডায়েরির পাতায় লেখা হয়েছিলো
সেই দিন গুলি
যেদিন তোমার হাত প্রথম ধরেছিলাম
যেদিন দুটি ঠোঁট এক হয়ে গিয়েছিলো সেদিনও,
শুধু কবিতা লেখা হয়নি।
কবিতা লেখবো লেখবো বলে ডায়েরির পাতা-
ভর্তি হয়ে গিয়েছিলো জমানো স্মৃতিতে।

উষ্টা খাওয়ার আগে ও পরে

উষ্টা খাওয়ার আগেঃ
চাইনা কিছুই তোমায় ছাড়া
তোমার আছে জানা,
তোমায় পেলে ধন্য জীবন
হবে ষোল আনা।

এমন কথা বলতে প্রেমে-
উষ্টা খাওয়ার আগে,

অপেক্ষা

এই যে শুনছো, আমি এখানে এখন;
মাঠ ঘাট পেরিয়ে সব কিছু ছাড়িয়ে
বিবেকের দ্বারে তালা দিয়ে
জাগতিক সব বন্ধন ভুলে গিয়ে
এখানেই পড়ে আছি,
যেখানে নেই কোন পিছুটান
নেই কোন কিছু পাবার প্রত্যাশায়
মিছে মিছি প্রহর গুনা।

ভীষণ মনে পড়ে

ভাবছি বসে সেই দিনটি আর কি পাবো ফিরে
বাইরে যখন ব্যস্ত সবাই আমরা একটি ঘরে,
তোমার মাথা আমার বুকে যত্নে ধরা হাত
এমনি করে কাটিয়ে দেয়া সকাল থেকে রাত।
মান অভিমান সবই ছিলো অধর আদর সহ
সুখের গিরি বেয়ে উঠায় ক্লান্ত দুটি দেহ,

মৃত্যু আঁকি রঙ তুলিতে

মনে এক আকাশ বেদনা
বুক ভরা অভিমান,
নেই কোন কিছুতে কারন
চলছি বেমানান।

আমার স্বপ্নে হৃদয় ভরা
তুচ্ছ সবাই ভাবে,

স্বপ্ন, কষ্ট ও রাত্রি

স্বপ্নঃ
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন হারিয়ে যাবে
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন মিথ্যে হবে
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন দূরে চলে যায়
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন ডাকে হতাশায়
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন পুড়তে শিখেছে
স্বপ্ন দেখো না, স্বপ্ন ভুলতে জেনেছে

হতচ্ছাড়া কিছু ছড়া

১.
বার বার করি ভুল, চুল থেকে হয় স্থূল
ভুলগুলো ক্রমে হয় জমা;
সাদা কালো এ জীবন, অগোছালো চলে মন
ভুল পথে শুধু উঠা নামা।

২.
তুমি আসো ফিরে যেতে
আমি আসি তোমায় ছুঁতে

পথ হারা তিনটি ছড়া

১.
হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে
লক্ষ তারার মাঝে
আমায় তুমি আর পাবে না
এই ধরাতে খুঁজে,
অধর মাঝে তপ্ত আদর
জড়িয়ে রাখা সেসব প্রহর;

দুই লাইনের ভাবনারা

১.
বুকের ভেতর চাপা কষ্ট নষ্ট করে সব
ভাবনা গুলো ছন্ন ছাড়া মৃত অনুভব !!!

২.
ভালোবাসা মানে অশ্রুর সাথে মিথ্যে আলিঙ্গন
ভালোবাসা মানে একলা শুয়ে স্মৃতি রোমন্থন !!!

গোপন প্রিয়া

গোপনেই থাকো গোপন প্রিয়া
করিবোনা ডাকা ডাকি,
প্রকাশ্যে আসিয়া গোপন হইলে
গোপনেই তবে রাখি।
করিবোনা প্রকাশ মন্দ ও ভালো
যা কিছু গিয়েছে ঘটে,

অনিশ্চয়তা

হাতে হাত রেখে গোধুলীর আলোয়
আর পা ফেলা হবেনা কখনো,
যেখানে গিয়েছে দিগন্ত মিশে কিংবা-
কাশ বনের ধারে কুশিয়ারার পারে
ডাহুকের মিছিল উড়ে যাওয়া চিল
দেখা হবে না আর দিনান্তের শেষে।

কষ্ট কাব্য

কষ্টে আছে আইজুদ্দিন অপেক্ষাতে নাজির
আমারো কিছু কষ্ট আছে বলতে আমি হাজির,
দিনে রাতে জ্বালায় কারেন্ট সন্ধ্যা হলে মশা
প্রিয়ার বাঁকা চাহনিতে কষ্টে এ বুক ঠাসা।
ওয়াসার জলে শ্যাওলা নামক কষ্ট আসে ভেসে
কষ্ট পাই সর্দি জ্বরে খুক খুক করে কেশে,

কথোপকথন

: হ্যালো...
: হ্যাঁ শুনছি।
: কি করছো ?
: কিছুনা।
: কিছু না বললে হবে ? কিছু একটা করো।
: হুম তাই ভাবছি, এবার সত্যি সত্যি কিছু একটা করতে হবে।
: কবে শুরু করবে ?
: এই যে এখন থেকে। ভাবতে শুরু করে দিলাম...

তোমায় ছুঁবো

তোমায় ছুঁবো, রাঙ্গিয়ে দেবো
অধর দুটি;
তোমার বুকে, পরম সুখে
বাঁধবো ঘাটি।

স্বপ্ন দেবো, স্বপ্ন নেবো
জলের দামে;
আমায় তবে, নাইয়ে দেবে
তোমার ঘামে ?

ছন্ন ছাড়া দুটি ছড়া

১.
যেজন দিবসে মনের হরষে
জ্বালায় মোমের বাতি,
আশু গৃহে তার দেখিবে আবার
জ্বলবে কারেন্ট বাতি।
কত যে প্রবাদ হয়েছে আবাদ
ধরেছে পঁচন তাতে,
পঁচে গলে ঢেঁর বেরিয়েছে ফের
নতুন সময়ের সাথে।

আমরা কি কুকুরের চেয়েও অধম?

পৃথিবীতে যত প্রাণীকূল আছে তার মধ্য সম্ভবত কুকুরই হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রভূ ভক্ত প্রাণী। সেই আদি কাল থেকে মানুষের সঙ্গে কুকুরের সখ্যতা এবং আজ অবদি তা বিদ্যমান। কুকুর নিয়ে প্রেম বিরহের নানান চিত্র আমরা পত্রিকার পাতায় পড়েছি। তার কয়েকটি চিত্র আমি তুলে ধরলাম।

১৯৭৯ সালের ফেব্রুয়ারীর প্রথম দিকে লন্ডনের সংবাদ পত্রে ফলাও করে প্রকাশ করে এই ঘটনাটি। লন্ডনের বাসিন্দা রবার্ট মার্টিন পেশায় টেলিভিশন মিস্ত্রী। একটি বাড়ীতে গিয়ে তিনি টেলিভিশন মেরামত করার সময় ঐ বাড়ীর একটা

আমার জবাব

কেহ বলে মোরে গন্ড মূর্খ
কবিতার মানে কি বুঝিস ?
কেহ বলে “ব্যাটা চালিয়ে যা”
কবিতাতো তুই জোস লিখিস।
কেহ বলে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে
তুলেছি কলম লিখতে তাই,
বলছে কেহ লভিতে নারী
প্রেমের কাব্য লিখে যাই।

পা বাড়াই কেবলি না পাবার জন্যে...

তুমি আমাকে একটি গল্প শুনিয়েছিলে
আমি বোবা মুখে তোমার সে গল্প ধারণ করেছি আমার মস্তিষ্কে।
জানালায় পর্দা ছিলো না, আমার গায়ের চাদর টাঙ্গিয়ে
আলো আধাঁর তৈরী করে পিনপতন নীরবতা ছিলো ঐ ঘরে
যে ঘরের গল্প আজ আমি তোমাকে শুনাবো।
উঁহু, উঠবে না। এবার তবে শোন আমার গল্প।

প্রেম ও অপ্রেমের রম্য পকেট পদ্য-১

১.
পানির অপর নাম যদি
জীবন বলা হয়,
তোমার জন্য জীবন দেবো
সময় অসময়।

২.
আমি আজো বেকার !
আমার কাছে আছেরে ভাই

স্বপ্ন ভাঙ্গার খেলা

চোখের কোণে লেপ্টে থাকা স্বপ্ন সীমাহীন
বক্ষ শুধু দুরু দুরু কাঁপতো রাত্রী দিন,
তোমায় পেলে হারিয়ে ফেলবো শংকা ছিলো মনে
আমার বিন্দু শংকা বৃত্ত হলো তোমার আগমনে।
তোমায় পেয়ে ভুলে গেলাম তোমায় হারাবার ভয়
সেই ভুলে যাওয়া কাল হলো আজ আমার সর্বময়,

নবীনতর পোস্টসমূহ পুরাতন পোস্টসমূহ হোম

    আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম

    নিজের লেখা দিয়ে নিজের মতো করে এই ব্লগটি সাজানোর চেষ্টা করেছি, আমার এই ব্লগটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তবেই আমার এই শ্রম স্বার্থক হবে। ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

ব্লগটি আজ দেখা হয়েছে মোট

ইতিহাসের এই দিনে

Flickr Images

2014 © জবরুল আলম সুমন কর্তৃক. Blogger দ্বারা পরিচালিত.

এক ঝলকে আমি

আমার ফটো
নিজের সম্পর্কে বলার মত সঞ্চয় আমার নেই। নিজেকে স্বচ্ছ আয়নার মতই ভাবি, আমার প্রিয় বন্ধুরা যখন আমার সামনে এসে দাঁড়ায় আমি তখন তাদের প্রতিবিম্ব মাত্র। তাতেই আমার সুখ। গান শুনতে পছন্দ করি, পছন্দ করি লিখতে আর সময় সুযোগ পেলেই বেরিয়ে পড়ি অচেনা পৃথিবীটাকে চেনার জন্য।

এই ব্লগটি সন্ধান করুন


Recent Comments